শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের ছাতা বিতরণ কর্মসূচি পালন, মওলা হুজুর মাইজভাণ্ডারীর আদর্শকে ধারণ করলে মানবতার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে সহজ হবে।” – কাজী নিজামুল ইসলাম আশেকানে হক ভাণ্ডারী, শোকর-এ মওলা মঞ্জিল – এর মাসিক সভা সম্পন্ন দেশব্যাপী চলমান তাপদাহে পথচারীদের মাঝে মাইজভান্ডারি গাউছিয়া হক কমিটি সৈয়দ কোম্পানি শাখার ব্যবস্থাপনায় শরবত বিতরণ মাইজভান্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ কাপাসগোলা শাখার ব্যবস্থাপনায় দেশব্যাপী চলমান তাপদাহে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ নূর আলী মিয়ার হাট শাখার ব্যবস্থাপনায় দেশব্যাপী চলমান তাপদাহে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ এসজেডএইচএম ট্রাস্ট এর নির্দেশনায় ঐতিহ্যবাহী পটিয়া মেহেরআটি শাখা’র ব্যবস্থাপনায় শরবত বিতরণ স্বর্গীয় সতিন্দ্র লাল দাশ গুপ্তের ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের মহিলা মাহফিল সম্পন্ন দেশব্যাপী তীব্র গরম তাপদাহে সূর্যগিরি আশ্রম শাখার সুপেয় পানি ও শরবত বিতরণ
নোটিশ :

নীলফামারী জলঢাকা উপজেলার চার নং গোলনা ইউনিয়নে এক নম্বর ওয়ার্ডের মোঃ জামিয়ার হোসেনের টাকা আত্মসাত। নিজের মায়ের কাছ থেকে প্রতারণার শিকার জামিয়ার ইসলাম।

নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: মোঃ আল আমিন ইসলামঃ-

নীলফামারী জলঢাকা চার নং গোলনা ইউনিয়ন পরিষদের এক নং ওয়ার্ডের মোঃ জামিয়ার হোসেনের ১০ লক্ষ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় তার মা। পরের এক বাড়িতে তেনার নাম হচ্ছে শফিকুল ইসলাম তিনি নানান রকম প্রোলাবন দখিয়ে বিয়ে করেন আরজিনা আক্তার কে। এবং আরজিনা আক্তারের আগের সন্তান, আদি থেকে তাদের টাকা পয়সা নিয়ে শফিকুল ইসলাম বাড়িতে যে এ ওঠে, এবং টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে যান ঢাকা। পালিয়ে যেয়ে বিয়ে করেন আরজিনা আক্তার কে। বলেন তোমাকে আমি বিয়ে করবো কিন্তু তোমার কাছে যে টাকা পয়সা গয়না গাটি তোমার যে জমি সবকিছু আমাকে দিতে হবে। এই বলে তাহার চারটি সন্তান রেখে আরজিনা আক্তার বিয়ে করেন। শফিকুল ইসলাম কে। শফিকুল ইসলামের ও ছোট ছোট দুধের শিশু বাচ্চা তিন। তিনটি সন্তান রেখে সে বিয়ে করে আরজিনা আক্তার কে। এবং শোনা যায় গ্রামবাসীর মুখে আরজিনা, আক্তারের, পূর্বের চারজন স্বামী ছিল। তাদেরকেও সে ছেড়ে চলে এসেছে। আসলে এই মহিলা দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত এবং নানান রকম ব্যবসায় জড়িত। জুয়া মত ফেনসিডিল মাদকদ্রব্য সাথে সে নিযুক্ত করা। এবং সে নিযুক্ত হয়ে কাজ করেন শফিকুল ইসলাম এর। সে এরকম করে শফিকুল ইসলাম এবং তার বউ গাঁ ঢাকা, দিয়ে দুটি বছর ধরে এই কাজ করে আসতেছে। মোঃ শফিকুল ইসলাম। কিন্তু তার মা তো পুরো গ্রামটাই ধ্বংস করে ফেলছে। শফিকুল ইসলামের দুধের তিনটি শিশু রেখে এবং তার বউ বক্তব্য বলে আমাকে ঠকিয়ে সে কিভাবে বিবাহ করল। বিবাহ করল এবং বিভিন্ন, রকমের হুমকি ধামকি দেখায় জামিয়ার, ইসলামকে গুম, হত্যা সহ নানান রকম ভয় ভীতি দেখিয়ে, আজতেছে, তারা শফিকুল ইসলাম ও আরজিনা আক্তার। গ্রামবাসীকে ক্ষিপ্ত করে তোলেন। তাদের বিচার চেয়ে গ্রামবাসী থানায় মামলা করেন। তাদের অসহায়ের মত সন্তানেরা তারা তার মাকে ফিরিয়ে পাওয়ার জন্য আকুল আবেদন করেন। গ্রামবাসী সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ আরজিনা আক্তার ও শফিকুল ইসলামের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে তারা আবেদন করেন। স্থানীয় থানায় এবং বিভিন্ন সালিশ কেন্দ্রে।



ফেসবুকে আমরা

ফেসবুকে আমরা