বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মহান ২৬ আশ্বিন উপলক্ষে SZHM ট্রাস্ট’র ৮ দিন ব্যাপি কর্মসূচির অংশ হিসেবে মাদ্রাসা-এ-গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী’র শিক্ষার্থীদের রচনা প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা এবং র‍্যালি অনুষ্ঠিত। উম্মুল আশেকীন মুনাওয়ারা বেগম মাইজভাণ্ডারী (র.)’র ২য় ওফাত বার্ষিকী উপলক্ষে গাউসিয়া হক মঞ্জিলের ব্যবস্থাপনায় রাউজান উপজেলার এতিমখানা ও হেফযখানার নিবাসীদের মাঝে খাবার বিতরণ কর্মসূচি ১৬ নং চকবাজার ওয়ার্ডের নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পেলেন সৈয়দ সাদ উদ্দীন মীর মোহাম্মদ অলি উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (রহঃ)’র বার্ষিকী ওরশ শরীফ অনুষ্ঠিত গাউছিয়া শাহাজাহান মঞ্জিলে পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দ.) অনুষ্ঠিত মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফে ঐতিহাসিক জশনে ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দ.) মাহফিল ও শাহসুফি সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী (ক.)’র চান্দ্রবর্ষ ওফাত বার্ষিকী ৬ অক্টোবর সুফিবাদ হলো জ্ঞান ও সাধনার সমন্বিত পথ, এ পথ অনুশীলনের মাধ্যমেই মুসলিম উম্মাহ্ বিশ্বসমাজের সাথে ইন্টিগ্রেট হতে পারবে, প্রিয়নবী(দ) শানে বেয়াদবি ও কোরআন ও ইসলামের অপব্যাখ্যাকারীদের থেকে সকলকে দুরে থাকতে হবে,—উপজেলা চেয়ারম্যান এইচ এম আবু তৈয়ব, লায়ন্স ক্লাবস্ ইন্টারন্যাশনাল, জেলা-৩১৫-বি-৪ বাংলাদেশ এর উদ্যোগে অক্টোবর সেবা মাসের কর্মসূচী উদ্ভোধন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত শোকর এ মওলা মন্জিলে জসনে ঈদে মিলাদুন্নবী(দ) ও বিশ্বঅলি শাহানশাহ হকভান্ডারী(ক)এর বার্ষিক ওরশ শরীফের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত,,
নোটিশ :

নীলফামারী জলঢাকা উপজেলার চার নং গোলনা ইউনিয়নে এক নম্বর ওয়ার্ডের মোঃ জামিয়ার হোসেনের টাকা আত্মসাত। নিজের মায়ের কাছ থেকে প্রতারণার শিকার জামিয়ার ইসলাম।

নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: মোঃ আল আমিন ইসলামঃ-

নীলফামারী জলঢাকা চার নং গোলনা ইউনিয়ন পরিষদের এক নং ওয়ার্ডের মোঃ জামিয়ার হোসেনের ১০ লক্ষ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় তার মা। পরের এক বাড়িতে তেনার নাম হচ্ছে শফিকুল ইসলাম তিনি নানান রকম প্রোলাবন দখিয়ে বিয়ে করেন আরজিনা আক্তার কে। এবং আরজিনা আক্তারের আগের সন্তান, আদি থেকে তাদের টাকা পয়সা নিয়ে শফিকুল ইসলাম বাড়িতে যে এ ওঠে, এবং টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে যান ঢাকা। পালিয়ে যেয়ে বিয়ে করেন আরজিনা আক্তার কে। বলেন তোমাকে আমি বিয়ে করবো কিন্তু তোমার কাছে যে টাকা পয়সা গয়না গাটি তোমার যে জমি সবকিছু আমাকে দিতে হবে। এই বলে তাহার চারটি সন্তান রেখে আরজিনা আক্তার বিয়ে করেন। শফিকুল ইসলাম কে। শফিকুল ইসলামের ও ছোট ছোট দুধের শিশু বাচ্চা তিন। তিনটি সন্তান রেখে সে বিয়ে করে আরজিনা আক্তার কে। এবং শোনা যায় গ্রামবাসীর মুখে আরজিনা, আক্তারের, পূর্বের চারজন স্বামী ছিল। তাদেরকেও সে ছেড়ে চলে এসেছে। আসলে এই মহিলা দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত এবং নানান রকম ব্যবসায় জড়িত। জুয়া মত ফেনসিডিল মাদকদ্রব্য সাথে সে নিযুক্ত করা। এবং সে নিযুক্ত হয়ে কাজ করেন শফিকুল ইসলাম এর। সে এরকম করে শফিকুল ইসলাম এবং তার বউ গাঁ ঢাকা, দিয়ে দুটি বছর ধরে এই কাজ করে আসতেছে। মোঃ শফিকুল ইসলাম। কিন্তু তার মা তো পুরো গ্রামটাই ধ্বংস করে ফেলছে। শফিকুল ইসলামের দুধের তিনটি শিশু রেখে এবং তার বউ বক্তব্য বলে আমাকে ঠকিয়ে সে কিভাবে বিবাহ করল। বিবাহ করল এবং বিভিন্ন, রকমের হুমকি ধামকি দেখায় জামিয়ার, ইসলামকে গুম, হত্যা সহ নানান রকম ভয় ভীতি দেখিয়ে, আজতেছে, তারা শফিকুল ইসলাম ও আরজিনা আক্তার। গ্রামবাসীকে ক্ষিপ্ত করে তোলেন। তাদের বিচার চেয়ে গ্রামবাসী থানায় মামলা করেন। তাদের অসহায়ের মত সন্তানেরা তারা তার মাকে ফিরিয়ে পাওয়ার জন্য আকুল আবেদন করেন। গ্রামবাসী সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ আরজিনা আক্তার ও শফিকুল ইসলামের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে তারা আবেদন করেন। স্থানীয় থানায় এবং বিভিন্ন সালিশ কেন্দ্রে।



ফেসবুকে আমরা

ফেসবুকে আমরা